দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ
ধরন | দৈনিক পত্রিকা |
---|---|
ফরম্যাট | ব্রডশিট |
মালিক | Telegraph Media Group |
সম্পাদক | ইয়ান ম্যাকগ্রেগর |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৮৫৫ |
রাজনৈতিক মতাদর্শ | Centre-right Conservative[১] |
সদর দপ্তর | ১১১ বাকিংহাম প্যালেস রোড, লন্ডন, SW1W 0DT |
প্রচলন | ৫১১,৮৬৮ প্রতিদিন[২] (আগস্ট ২০১৪ অনুযায়ী) |
আইএসএসএন | ০৩০৭-১২৩৫ |
ওসিএলসি নম্বর | 49632006 |
ওয়েবসাইট | telegraph.co.uk |
দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ (ইংরেজি: The Daily Telegraph) একটি ইউকে ভিত্তিক ইংরেজি ভাষার ব্রডশিট দৈনিক পত্রিকা, যা লন্ডন থেকে টেলিগ্রাফ মিডিয়া গ্রুপ কর্তৃক প্রকাশিত এবং যুক্তরাজ্য সহ আন্তর্জাতিকভাবেও বিতরণকৃত। আর্থার বি. স্লেইগ কর্তৃক জুন ১৮৫৫ সালে দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ অ্যান্ড কুরিয়ার নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং ২০০৪ সাল থেকে ডেভিড ও ফ্রেডেরিক বার্কলে কর্তৃক এর মালিকানাধীন হস্তান্তর করা হয়। মার্চ, ২০১৪ সালে এর দৈনিক প্রচলন ছিল ৫২৩,০৪৮,[৩] যা ২০১৩ সালের ৫৫২.০৬৫ থেকে কম। [৪] তুলনামূলকভাবে, দ্য টাইমস পত্রিকার গড়ে প্রতিদিন প্রচলন ছিল ৪০০,০৬০,[৪] কমে ৩৯৪,৪৪৮।[৫]
এটি দ্য সানডে টেলিগ্রাফ পত্রিকার ভগিনী পত্রিকা। এটি ভিন্ন সম্পাদকীয় কর্মীদের কর্তৃক আলাদাভাবে পরিচালিত হয়। ২০০৯ এর জানুয়ারীতে দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ যুক্তরাজ্যের সর্বোচ্চ বিক্রীত পত্রিকা ছিল। এক গবেষণা জরিপে দেখা গেছে যে, পত্রিকাটির ৬৪% পাঠক কনজারভেটিভ পার্টি সমর্থন করে।[৬]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]প্রতিষ্ঠা এবং প্রাথমিক ইতিহাস (১৮৫৫–১৯০০)
[সম্পাদনা]দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ অ্যান্ড কুরিয়ার জুন ১৮৫৫ সালে কর্নেল আর্থার বি. স্লেইগ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়, ব্রিটিশ সেনা, কমান্ডার-ইন-চিফ প্রিন্স জর্জ, ডিউক অফ কেমব্রিজের বিরুদ্ধে একটি ব্যক্তিগত অসন্তোষের কারণে।[১][৭] জোসেফ মোসেস লেভি, দ্য সানডে টাইমসের মালিক, সংবাদপত্র মুদ্রণ করতে রাজি হন, এবং জুন ২৯, ১৮৫৫ সালে এর প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হয়।
সম্পাদকগণ
[সম্পাদনা]- ১৮৫৫: থর্নটন লে হান্ট
- ১৮৭৫: এডুইন আর্নল্ড
- ১৮৮৮: জন লি সেজ
- ১৯২৩: ফ্রেড মিলার
- ১৯২৪: আর্থার ওয়াটসন
- ১৯৫০: কলিন কুটে
- ১৯৬৪: মরিস গ্রিন
- ১৯৭৪: বিল ডীডস্
- ১৯৮৬: ম্যাক্স হেস্টিংস
- ১৯৯৫: চার্লস মুর
- ২০০৩: মার্টিন নিউল্যান্ড
- ২০০৫: জন ব্রায়ান্ট
- ২০০৭: উইলিয়াম লুইস
- ২০০৯: টনি গ্যালেগার
- ২০১৪: ইয়ান ম্যাকগ্রেগর
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "The UK's 'other paper of record'"। BBC News। ১৯ জানুয়ারি ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০০৭।
- ↑ http://www.theguardian.com/media/table/2014/sep/05/abcs-national-newspapers
- ↑ "The Daily Telegraph - readership data"। News Works। ১৭ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ ক খ "ABCs: National daily newspaper circulation February 2013"। London: News Works। ৮ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "The Times - readership data"। News Works। ৮ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ MORI poll of 11,786 British adults, Jan - March 2005
- ↑ Burnham, 1955. p. 1
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- Burnham, E. F. L. (1955). Peterborough Court: the story of the Daily Telegraph. Cassell.
- The House The Berrys Built by Duff Hart-Davis. Concerns the history of The Daily Telegraph' from its inception to 1986. Illustrated with references and illustrations of William Ewart Berry, 1st Viscount Camrose (later called Lord Camrose).
- William Camrose: Giant of Fleet Street by his son Lord Hartwell. Illustrated biography with black-and-white photographic plates and includes an index. Concerns his links with The Daily Telegraph.
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- TMG Careers ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ জুন ২০১৪ তারিখে
- TMG Academy
- দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকার ডিজিটাল সংস্করণ
- Leaping into the future at the Telegraph's Camelot – from The Guardian
- The Guardian: The plight of Hollinger
- BBC: Telegraph empire in tycoons' grip – 18 Jan 2004
- 'Daily Telegraph "will not be the house organ of the Conservatives"' – from BBC News Online
- The continuing takeover saga – from BBC News 7 March 2004
- Plunkett, John (২১ নভেম্বর ২০০৭)। "Telegraph 'told to spike Blunkett story'"। The Guardian। London।
- Russia Now ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ মে ২০১৩ তারিখে on The Daily Telegraph, produced by Russia Beyond the Headlines