জারবোয়া
জারবোয়া সময়গত পরিসীমা: Middle Miocene - Recent | |
---|---|
Allactaga tetradactyla | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী |
পর্ব: | মেরুদন্ডী |
শ্রেণী: | স্তন্যপায়ী |
বর্গ: | Rodentia |
মহাপরিবার: | Dipodoidea |
পরিবার: | Dipodidae Fischer de Waldheim, 1817 |
গণ | |
10 genera in 5 subfamilies |
জারবোয়া , (ইংরাজী: jerboa ; আরবি: جربوع jarbūʻ ) হল Dipodidae পরিবারের অন্তর্গত একটি ইঁদুর জাতীয় প্রাণী । উত্তর আফ্রিকা এবং এশিয়া থেকে পূর্ব ও উত্তর চীন এবং মাঞ্চুরিয়ার মরুভূমিপ্রধান অঞ্চলে এদের দেখতে পাওয়া যায় । [১] তাড়া করলে এরা সর্বোচ্চ ২৪ কিমি/ ঘণ্টা বেগে ছুটতে পারে। অসাধারণ শ্রবনশক্তির ওপর নির্ভর করে এরা রাতে শিকার করে এবং শিকার হওয়া থেকে নিজেদের বাঁচায়। এদের গড় আয়ু ৬ বছর । [২]
অঙ্গসংস্থান এবং শারিরীক বৈশিষ্ট্য
[সম্পাদনা]জারবোয়াদের সাথে ক্যাঙ্গারু দের অনেক মিল রয়েছে, যেমন পিছনের লম্বা পা, সামনের পা ছোট , এবং লম্বা লেজ । ক্যাঙ্গারুর মত এরাও লাফিয়ে লাফিয়ে চলে । এই পরিবারের অন্য সদস্যদের মত এদেরও মাথার খুলির মূল ছিদ্র একটু সামনের দিকে , যার জন্য এদের দুপায়ে চলা সুবিধাজনক । [৩] এদের লেজ শরীরের চেয়ে বড় হয় এবং লেজের আগা সাদা চুল থাকে । এদের গায়ের চামড়া মসৃণ এবং বালির মত রঙের হয়, যাতে এরা চারপাশের পরিবেশের সাথে মিশে যেতে পারে । [১][২] এদের কারও কারও খরগোশের মত লম্বা কান থাকে ।
আচরণ
[সম্পাদনা]জারবোয়া নিশাচর প্রাণী, এবং দিনের বেলা গরম হওয়ার জন্য এরা গর্তের ভেতরেই থাকে । [৪]
খাদ্য
[সম্পাদনা]বেশীরভাগ জারবোয়ারা ছোট গাছপালা খায় । কিছু প্রজাতি ছোট পোকামাকড় ধরে খায় । এরা শক্ত বীজ খেতে পারে না, বা খাবার জমিয়ে রাখে না । [১]
প্রজনন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Wildlife Encyclopedia
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ক খ Swanson, N.; Yahnke, C. (২০০৭)। "Euchoreutes naso"। Animal Diversity Web। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ Russo, Gabrielle A.; Kirk, E. Christopher (২০১৩)। "Foramen magnum position in bipedal mammals"। Journal of Human Evolution। 65 (5): 656–70। ডিওআই:10.1016/j.jhevol.2013.07.007। পিএমআইডি 24055116। lay summary – Phys.org (সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১৩)।
- ↑ Britannica Educational Publishing (১ জানুয়ারি ২০১১)। Syria, Lebanon, and Jordan। The Rosen Publishing Group। পৃষ্ঠা 8–। আইএসবিএন 978-1-61530-414-1। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১২।